ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করবেন?

 

ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করবেন?

ডিজিটাল পদ্ধতিতে মার্কেটিং করার অনেক মেথড আছে। আপনার ব্যবসায়ের জন্য কোন মেথডটা বেশি কার্যকর, আপনার পণ্যটি কোন মেথডে সহজে গ্রাহকের কাছে পৌছাতে পারবেন তা আপনাকে খুজে বের করতে হবে। এরপর আপনাকে সেই মেথডেই মার্কেটিং করতে হবে।



সেরা কয়েকটি মেথড

  • Search Engine Optimization
  • Search Engine Merketing
  • Social Media Merketing
  • Affiliate Merketing
  • Content Merketing
  • Email Merketing
  • Display Advertising
  • Viral Merketing

Search Engine Optimization

Search Engine Optimization এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল SEO.
গুগল, ইয়াহু, বিং এর মত সার্চ ইজ্ঞিন গুলোতে নিজের ওয়েবসাইটকে, নিজের প্রোডাক্ট গুলোতে সবার প্রথমে নিয়ে আসাটাই হল এসইও এর কাজ। বর্তমানে প্রত্যেকে কম-বেশি ব্রাউজার ব্যবহার করে। এখন প্রত্যেকে কোন একটা প্রোডাক্ট নেওয়ার আগে গুগল এ সার্চ করে জেনে নেই ঐ প্রোডাক্টটি সম্পর্কে বিস্তারিত। এরপর তার প্রোডাক্টটি ভাল লাগলে সে অর্ডার করে দেয়।

এখন আপনার সাইটটি যদি সার্চইজ্ঞিন এর প্রথমে না থাকে তাহলে আপনি কখনো ভিজিটর পাবেন না। আর ভিজিটর নেই মানে আপনার বিক্রি নেই। এজন্য আপনার ওয়েবসাইট বা প্রোডাক্ট পেইজ গুলোকে এসইও করা প্রয়োজন এবং গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া এই সেক্টর এর ভ্যালো মার্কেটে সবচেয়ে বেশি।

Search Engine Merketing

Search Engine Merketing এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল SEM. যাকে পেইড মার্কেটিং ও বলা হয়।
নিজেদের ওয়েবসাইট বা প্রোডাক্ট পেইজ গুলোকে টাকা ব্যায়ের মাধ্যমে যখন সবার সামনে মার্কেটিং করাই হল এসইএম। আমরা যখন গুগলে সার্চ করি তখন আর্গনিক রেজাল্ট এর উপরে কয়েকটা রেজাল্ট থাকে যা পেইড রেজাল্ট। যেগুলোতে এ্যাড লেখা থাকে। এই কাজটি সঠিকভাবে করতে একজন মার্কেটার এর প্রয়োজন হয়। অন্যতায় সঠিকভাবে করতে না পারলে আপনার টাকা এবং শ্রম দুইটাই ব্যার্থ।

Social Media Merketing

Social Media Merketing কে সংক্ষেপে SMM বলা হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো (ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, পিন্টারেস্ট) ব্যবহার করে যে মার্কেটিং করা হয় তা হল সোশিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং।
বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বে ৩০০ কোটির বেশি সোশিয়াল মিডিয়া ব্যবহারকারী রয়েছে। তারা প্রতিনিয়ত সোশিয়াল মিডিয়া গুলো ব্যবহার করতেছে।

এই ব্যাপক পরিমাণ ব্যবহারকারীর কাছে যদি আপনি সঠিকভাবে আপনার পণ্যের প্রচারণাটা করতে পারেন তাহলে আপনার কাস্টমার এর অভাব হবে না।
এছাড়া অনেক কোম্পানি সোশিয়াল মিডিয়াকে তাদের প্রচারণার প্রধান মাধ্যম হিসেবে নিয়েছে। শুধুমাত্র সোশিয়াল মিডিয়ার মাধ্যমেই নতুন একটি ব্যবসা চালু করা সম্ভব এবং অনেকেই করতেছে। এজন্য মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সোশিয়াল মিডিয়া সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

Affiliate Merketing

বড় বড় কোম্পানি গুলো তাদের ব্যবসায়ের বিক্রি বৃদ্ধির জন্য তারা অ্যাফিলিয়েট সিস্টেম চালু করে রাখে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল নিজেদের পণ্য গুলো অন্যের মাধ্যমে বিক্রি করা। অর্থাৎ আপনি ঐ কোম্পানির তৃতীয় ব্যাক্তি হয়ে দ্বিতীয় ব্যাক্তির কাছে তাদের পন্য বিক্রি করা। বিক্রয়টি আপনার মাধ্যমে হওয়াই আপনি নির্দিষ্ট পরিমানের কমিশন আপনাকে দেওয়া হবে। এতে কোম্পানি এবং তৃতীয় ব্যাক্তি দুজনেই লাভবান।

বর্তমানে প্রত্যেকটা কোম্পানিই তাদের ব্যবসায়ে অ্যাফিলিয়েট সিস্টেম রাখে। একটা ব্যবসায়ের ব্র্যান্ড তৈরির ক্ষেত্রে, পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অ্যাফিলিয়েট সিস্টেমটা অনেক বেশি কার্যকর। বিশ্বের সবচেয়ে বড় অ্যাফিলিয়েট কোম্পানি হচ্ছে এমাজন। এমাজন এর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আপনি ভালো কমিশন অর্জন করতে পারবেন।

Content Merketing

মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল কনটেন্ট। কনটেন্ট হল আমরা যেকোন কিছু হতে পারে, যেমন: ছবি, অডিও, ভিডিও, টেক্স ইত্যাদি। আপনি যখন প্রচারণা করবেন তখন আপনাকে কনটেন্ট গুলো সঠিকভাবে, সঠিক যায়গায়, সঠিক সময়ে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ফলাফলও সঠিকভাবে পাবেন। সুতরাং, আপনার পণ্যের প্রচারণার ক্ষেত্রে আপনার কনটেন্ট কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।

Email Merketing

ইমেইল এর মাধ্যমে নিজেদের পন্য বা সেবা সম্পর্কে গ্রাহকদের জানিয়ে দেওয়ায় হল ইমেইল মার্কেটিং।
ডিজিটাল প্রযুক্তির এই সময়ে প্রত্যেকের একটা দুইটা ইমেইল এড্রেস থাকে এবং সবাই প্রতিদিন কম-বেশি তাদের ইমেইল বক্স চেক করে। এতে আপনার পাঠানো মেইলটি চেক করে তারা নতুন পণ্য সম্পর্কে বা বিভিন্ন অফার সম্পর্কে জানতে পারবে। আপনার গ্রাহকদেরকে ইমেইল মার্কেটিং করতে বিভিন্ন ফর্ম ফিল-আপ বক্স এর মাধ্যমে তাদের ইমেইর গুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

Display Advertising

প্রচারণার মাধ্যম গুলোর মধ্যে এটিও একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় আমারা বিভিন্ন ধরনের পণ্যের বা সার্ভিসের এ্যাড দেখতে পায়, তাই হলো ডিসপ্লে এ্যাডভারটাইজিং।
প্রতিনিয়ত প্রত্যেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে। এতে আপনার প্রচার এ্যাড গুলোর মাধ্যম তারা আপনার কোম্পানি, সেবা বা পণ্য সম্পর্কে জানতে পারবে।

Viral Merketing

এই মাধ্যমটি অন্যসব মাধ্যম গুলো থেকে আলাদা এবং সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। ভাইরাল মার্কেটিং এমন একটা পদ্ধতি যার ফলে মুহুর্তের মধ্যেই আপনার প্রচার করা বস্তুটি সবার কাছে পৌছে যাবে। এই ধরনের প্রচারণা গুলো বাতাসের সাথে সাথে সবার কাছে গিয়ে পৌছায়। এগুলো সাধারনত গ্রাহকের ধারায় হয়ে থাকে। এই মাধ্যমে মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে সবার থেকে আলাদা ভাবে করতে হবে। এমন কিছু করতে হবে যাতে সবাই সেটা নিয়ে একজন অন্যজনের সাথে শেয়ার করে। আর এটাই হল ভাইরাল মার্কেটিং।

উপরের বর্ণিত সবগুলো মেথড ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ব্যবহারিত হয়। এছাড়া আরো অনেক মেথড যেগুলো তেমন কার্যকর হয় না। এগুলোই সবচেয়ে বেশি ব্যবহারিত।

ক্যারিয়ার হিসেবে কেমন হবে?

ডিজিটাল প্রযুক্তির এই সময়ে সবকিছু ডিজিটাল ভাবেই সংগঠিত হচ্ছে। আপনি এই আর্টিকেল টা পড়তেছেন তাও ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে। প্রতিদিন নতুন নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি হচ্ছে, নতুন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। এই নতুন সবকিছু মানুষের কাছে জানানোর জন্য একজন মার্কেটার এর প্রয়োজন। এছাড়া পুরাতন ব্যবসায় গুলোতে বিভিন্ন ধরনের নতুন পণ্য আসে। তার জন্য ও মার্কেটিং প্রয়োজন।

বর্তমান সময়ে ৮৬% কোম্পানি তাদের মার্কেটিং এর জন্য ডিজিটাল পদ্ধতি কেই বেচে নিয়েছে। অন্যদিকে এই সেক্টরটা অনেক বড়সড়, তাই এতে কাজের কোন শেষ হবে না। এখন, আপনি নিজেই ভেবে দেখুন ক্যারিয়ার হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিং কেমন হবে।

কয়েকটি পরিসংখ্যান

এটাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়ার কিছু সুযোগ সুবিধা রয়েছে,
যেমনঃ বিশ্বে শেরা একশটা চাকরির মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং ৩১ তম।😎
এছাড়া একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর বাৎসরিক আয় ৮৯ লক্ষ টাকা।🤑
ডিজিটাল মার্কেটার এর বেকারত্বের হার ১.৮%😯

ডিজিটাল মার্কটিং কিভাবে শিখবেন?

আপনি অনেকভাবেই শিখতে পারবেন। এখন কথা হল, কিভাবে শিখলে আপনি সহজেই শিখতে পারবেন। কয়েকটি প্রকার

অনলাইনে কোর্স করা

বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে সকল কিছু শিখতে পারবেন। আপনি ইউডেমি, কোর্সেরা, স্কিলশেয়ার এর মত প্রতিষ্ঠান গুলো থেমে অল্প টাকায় একদম প্রফেশনাল কোর্স গুলো করতে পারবেন। এই কোর্সগুলো ইংরেজি ভাষায় তাই আপনাকে অল্প একটু হলেও ইংরেজি জানতে হবে।

গুগলের প্রফেশনাল ফ্রি কোর্সটি করতে পারেন।
https://learndigital.withgoogle.com/digitalgarage/course/digital-marketing

ট্রেনিং সেন্টার থেকে শিখা

আপনার আশেপাশে অনেক ট্রেনিং সেন্টার পাবেন। যেখান থেকে আপনি কোর্স করে শিখে নিতে পারবেন। ট্রেনিং সেন্টার এ শিখার ক্ষেত্রে অবশ্যই সঠিক এবং ভালো মানের ট্রেনিং সেন্টার থেকে শিখবেন। অন্যতায় আপনার সময় এবং টাকা দুইটাই বৃথা যাবে।

প্রাইভেট টিউটর এর কাছ থেকে শিখা

একটু খোজ নিলেই আপনার আশেপাশে অনেক প্রফেশনাল ডিজিটাল মার্কেটার পাবেন। যাদের কাছ থেকে আপনি প্রাইভেটলি শিখতে পারবেন। শিখার ক্ষেত্রে এটাই সবচেয়ে সেরা মাধ্যম। কারন, আপনি সবকিছু সঠিকভাবে বুঝতে এবং সহজ ভাষায় শিখতে পারবেন।

নিজে নিজে শিখা

আপনি যদি উপরের কোন মাধ্যমেই নয় নিজে নিজে শিখবেন তাহলেও পারবেন। এর জন্য আপনাকে অনেক সময় ব্যয় করতে হবে। নিজে নিজে শিখার জন্য আপনাকে গুগল এবং ইউটিউব থেকে একটা একটা সার্চ করে খুজে খুজে শিখতে হবে। আপনার অজানা সবকিছুই গুগল এবং ইউটিউব থেকে শিখে নিতে পারবেন।

নিজে নিজে শিখার ক্ষেত্রে যেভাবে শিখবেন।

তাদের জন্য আমার ছোট একটা টিপস, নিচে দেখেন প্রায় ৪০টা প্রশ্ন দিয়েছি। প্রশ্ন গুলো প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে একটা একটা করে রিসার্চ করতে হবে, গুগল, ইউটিউবে।

উদাহরণসরূপ –
=> What is Digital Marketing? এই কীওয়ার্ড টা প্রথমে নিবেন, তারপর গুগলে সার্চ দিবেন, যে ওয়েবসাইট গুলো আসবে, সেগুলো থেকে প্রথম ৫/৬ টা সাইটে ভিজিট করবেন এবং মনোযোগ সহকারে প্রতিটা কন্টেন্ট পড়ার চেষ্টা করবেন।

=> গুগলে রিসার্চ করার পর ইউটিউবে যাবেন, একই ভাবে সার্চ করবেন, ইউটিউব থেকেও ৫-৬ টা ভিডিও দেখার চেষ্টা করবেন। আশা করি, অনেকটা ধারণা পেয়ে যাবেন। অন্নতপক্ষে বেসিক একটা স্বচ্ছ ধারণা পাবেন।

=> এইভাবে ৪০টা প্রশ্ন রিসার্চ করুন, ধাপে ধাপে।
01. What is Digital Marketing?
02. What is the difference between digital marketing and internet marketing?
03. What is the difference between digital marketing and traditional marketing?
04. What are the types of digital marketing?
05. What are the benefits of digital marketing
06. Why digital marketing is so important?
07. Is Digital Marketing the future?
08. What jobs are in digital marketing?
09. What skills do you need for digital marketing?
10. How to become a digital marketer?
11. What is the Website?
12. What are domain and hosting?
13. How to buy domain and hosting?
14. What is a niche?
15. What is Blog?
16. What is the difference between website and blog?
17. Blog or website which is better?
18. What is the difference between blog and vlog?
19. How to start an online blog?
20. The free website creates the list.
21. What is SEO?
22. What is SEM?
23. What is SMM?
24. What is PPC?
25. What is CPC?
26. What is Email Marketing?
27. What is Affiliate Marketing?
28. What is CPA Marketing
29. What is Content Marketing?
30. What is Inbound Marketing?
31. What is E-commerce marketing?
32. What is the difference between SEO and SEM
33. What is the difference between SEO and SMM
34. What is the difference between SEO and PPC
35. What is the difference between PPC and CPC
36. Which is better SEO or SEM?
37. Why SEO and SMM are more important?
38. Digital Marketing glossary.
39. Introduce Digital Marketing experts in the world.
40. Some important websites for learning Digital Marketing update.

যে ওয়েবসাইট গুলো ফলে করবেন।

SmartBlogger.com
Copyblogger.com
https://neilpatel.com/
https://blog.hubspot.com/
https://moz.com/blog
http://www.seobook.com/blog
https://www.searchenginewatch.com/
https://cognitiveseo.com/blog/
https://www.wordtracker.com/blog
https://yoast.com/seo-blog/
https://www.crazyegg.com/blog/
https://backlinko.com/blog
https://buffer.com/resources/
https://www.socialmediaexaminer.com/

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আপনি কি কি করতে পারবেন?

প্রথমেই বলেছি, এই সেক্টরটা অনেক বড় এক্ষেত্রে আপনার কাজের কখনো অভাব হবে না। তারপরও কয়েকটা মাধ্যম সম্পর্কে জেনে নিই।

মার্কেটার হিসেবে কাজ করা

প্রত্যেক ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, কোম্পানির প্রচারণা করার জন্য একজন মার্কেটার এর প্রয়োজন হয়। তারা প্রতিনিয়ত একজন প্রফেশনাল মার্কেটার খুঁজে থাকে। এতে আপনি যদি একজন প্রফেশনাল মার্কেটার হন তাহলে আপনি এদের হয়ে কাজ করতে পারবেন।

ফ্রিলান্সার হিসেবে মার্কেটপ্লেস এ কাজ করা

ফাইভার, আপওয়ার্ক এর মত ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে ডিজিটাল মার্কটিং এর অনেক ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি একজন ফ্রিলান্সার হিসেবে মার্কেটপ্লেস এ কাজ করতে পারবেন।

সার্ভিস দেওয়া

আপনার যে দক্ষতা গুলো আছে সেগুলো দিয়ে বিভিন্ন সার্ভিস দিতে পারেন। যেমন: এসইও সার্ভিস, মার্কেটিং সার্ভিস, কনটেন্ট তৈরি সার্ভিস ইত্যাদি। আপনি পার্টটাইম বা নির্দিষ্ট কাজের পরিমাণ অনুযায়ী পেমেন্ট ধার্য করে দিতে পারেন।

কোর্স করানো

এই সেক্টর এ আপনি যখন একেবারে মাস্টার হয়ে যাবেন তখন আপনি অনলাইনে বা অফলাইনে কোর্স করাতে পারেন। এতে নিজের ব্র্যান্ড ভালো বৃদ্ধি পাবে পাশাপাশি নিজের দক্ষতা আরো বাড়বে।

নিজে ব্যবসা করা

আপনার যখন মার্কেটিং সম্পর্কে ধারনা তাকবে, আপনি নিজেই যখন মার্কেটিং করবেন তখন আপনি সহজেই সামান্য পুঁজি দিয়ে অনলাইন বা অফলাইনে যেকোন একটা ব্যবসা করতে পারবেন। এরপর আপনি নিজেই সঠিকভাবে প্রচারণা করে ব্যবসাটাকে আরো করে নিতে পােবেন।

 

আর্টিকেল এই পর্যন্ত, এই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে বুলবেন না।

No comments

Theme images by Dizzo. Powered by Blogger.